শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহীতে বিষধর সাপের আতঙ্কে পদ্মা পাড়ের মানুষ

রাজশাহীতে বিষধর সাপের আতঙ্কে পদ্মা পাড়ের মানুষ

রাজশাহীতে বিষধর সাপের আতঙ্কে পদ্মা পাড়ের মানুষ
রাজশাহীতে বিষধর সাপের আতঙ্কে পদ্মা পাড়ের মানুষ

ইফতেখার আলম: প্রতিদিনই বাড়ছে পদ্মার পানি। পানিতে ডুবে গেছে পদ্মার পাড়ে বাসিন্দাদের ঘর-বাড়ি। ইতিমধ্যে গ্রাম ছেড়ে বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিতে শুরু করেছেন বানভাসি লোকজন। এরই মধ্যে উজান থেকে পানির তোড়ে ভেসে আসছে শুরু করেছে রাসেল ভাইপার সহ বিভিন্ন প্রজাতির বিষধর সাপ। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে পদ্মা পাড়ের বাসিন্দারা।

তারা বলছেন, উজান থেকে ভেসে আসা পানির তোড়ে এই সব বিষাক্ত সাপ ভেসে আসছে। আশ্রয় নিচ্ছে পদ্মা পাড়ে ঝোপ জঙ্গলে। ঢুকছে বাড়ি ঘরে। এ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। প্রয়োজনীয় কাজ সারতে নদীতে যেতে ভয় পাচ্ছেন তারা।

স্থানীয় মোজাম্মেল হক রনি ও টনি জানান, রাজশাহী মহানগরীর পঞ্চবটি এলাকা থেকে জাহাটঘাট পর্যন্ত দেখা মিলছে বিভিন্ন প্রজাতির বিষাক্ত সাপ। প্রায় সারা দিনই নদীতে ভাসতে দেখা যাচ্ছে অসখ্য সাপ। এইসাপ গুলি এখন পদ্মা পাড় বাঁধা ব্লকের ফাঁক ফোকরে ঢুকে আশ্রয় নিচ্ছে। আবার পদ্মা পাড়ের বাড়ি-ঘর ও ঝোপ জঙ্গলে আশ্রয় নিচ্ছে। প্রতিদিনই ২টা ৩টা করে সাপ পিটিয়ে মারছে স্থানীয়রা। তারা আরও বলেন, এইসব সাপের অধিকাংশই রাসেল ভাইপার।

সাপের আকৃতি দেখে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাবেক শিক্ষক প্রফেসর ড. মো. আনসারী বলেন, এগুলো বিষাক্ত প্রজাতির সাপ। এইসকল প্রজাতির সাপ সাধারনত চরের বালুতে বসবাস করে থাকে। এখন চর ডুবে গেছে। তাই বন্যার পানিতে ভেসে নদীর তীরবর্তী পাড়ে আশ্রয় নিচ্ছে সাপ। তিনি আরও বলেন, সাবধানে থাকতে হবে নদী পাড়ের বাসিন্দাদের। সেই সাথে প্রচারনার মাধ্যমে মানুষকে সতর্ক করতে হবে। সর্প দমন রোধে সংকারী সংশ্লিষ্ট দপ্তর গুলোকেও এগিয়ে আসতে হবে বলেও জানান তিনি।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply